নোয়াখালীতে সাপের ছোবলে আহত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে ২৫৫ জন
নোয়াখালীতে বন্যা দুর্গত এলাকায় ছোবলে আহত হয়ে ২৫৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। পরে আহতরা বিভিন্ন সময় চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম। তবে তিনি তাৎক্ষণিক তাদের পরিচয় জানাতে পারেননি।
স্থানীয়রা জানায়, গত ১৪ দিনের টানা বৃষ্টি ও ফেনীর মুহুরি নদীর পানি নোয়াখালী ঢুকে বন্যার সৃষ্টি হয়। এতে নোয়াখালীর ৮টি উপজেলার অনেক জায়গায় হাঁটু পরিমাণ পানি উঠে যায়। ফলে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। বন্যা পরিস্থিতিতে সদর উপজেলা, কবিরহাট, সুবর্ণচর সহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে সাপের ছোবলে আহত হয়ে ২৫৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আবাসিক মেডিকেল অফিসার সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫ জনকে বন্যা কবলিত এলাকার মাঠে-ঘাটে কিংবা বাসাবাড়িতে কাজকর্ম করার সময় সাপ তাদের দংশন করে। অতি বৃষ্টি ও বন্যার কারণে এসব সাপ গর্ত থেকে বাহিরে এসে পড়ছে।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম। তবে তিনি তাৎক্ষণিক তাদের পরিচয় জানাতে পারেননি।
স্থানীয়রা জানায়, গত ১৪ দিনের টানা বৃষ্টি ও ফেনীর মুহুরি নদীর পানি নোয়াখালী ঢুকে বন্যার সৃষ্টি হয়। এতে নোয়াখালীর ৮টি উপজেলার অনেক জায়গায় হাঁটু পরিমাণ পানি উঠে যায়। ফলে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। বন্যা পরিস্থিতিতে সদর উপজেলা, কবিরহাট, সুবর্ণচর সহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে সাপের ছোবলে আহত হয়ে ২৫৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আবাসিক মেডিকেল অফিসার সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫ জনকে বন্যা কবলিত এলাকার মাঠে-ঘাটে কিংবা বাসাবাড়িতে কাজকর্ম করার সময় সাপ তাদের দংশন করে। অতি বৃষ্টি ও বন্যার কারণে এসব সাপ গর্ত থেকে বাহিরে এসে পড়ছে।