নানা সমস্যায় জর্জরিত দেশের অধিকাংশ সরকারি হাসপাতাল
নানা সমস্যায় জর্জরিত দেশের অধিকাংশ সরকারি হাসপাতাল। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীর সঙ্কট, ওষুধ ও যন্ত্রপাতির স্বল্পতা এবং নানা অব্যবস্থাপনার অভিযোগ রোগীদের। প্রতিদিন বহির্বিভাগে চিকিৎসাপ্রত্যাশীদের ভিড়, সামাল দেয়ার সক্ষমতা নেই অধিকাংশ হাসপাতালেরই।
গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন আশেপাশের তিন জেলার মানুষ। কিন্তু নেই মেডিসিন ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। দীর্ঘদিন ধরে অকার্যকর হয়ে পড়ে রয়েছে সিটি স্ক্যানমেশিন।
বাগেরহাট সদর হাসপাতাল ১০০ থেকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও জনবল সংকটে স্বাস্থ্যসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ৫৮টি পদের বিপরীতে চিকিৎসক আছেন মাত্র ১৮ জন।
মুন্সীগঞ্জ ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল নানা অনিয়মে জর্জরিত। তিনটি অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে দুইটিই নষ্ট হয়ে পড়ে আছে দু-বছর ধরে। সময় মতো চিকিৎসক না পেয়ে দীর্ঘসময় অপেক্ষা করতে হয় রোগীদের। হাসপাতাল থেকে ওষুধ না পাওয়াসহ রয়েছে রোগীদের নানা অভিযোগ।
মাদারীপুর সদর হাসপাতাল আড়াইশ‘ শয্যার। চলছে একশ শয্যার জনবল দিয়ে। ফলে ভোগান্তি পোহাতে হয় সেবাপ্রার্থীদের।
পঞ্চগড় জেলার হাসপাতালগুলোতে জ্বর, ডায়রিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্তদের সংখ্যা বাড়ছে। অথচ চিকিৎসক সঙ্কট ও কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনার কারণে অনেকেই চিকিৎসাসেবা ঠিকমতো পাচ্ছেন না।
নেত্রকোণা সদর হাসপাতালেও প্রতিদিন রোগীর চাপ থাকে বেশি। ফলে দালাল আর ওষুধ বিক্রেতাদের ফাঁদে অনেকটাই অসহায় হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ।
গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন আশেপাশের তিন জেলার মানুষ। কিন্তু নেই মেডিসিন ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। দীর্ঘদিন ধরে অকার্যকর হয়ে পড়ে রয়েছে সিটি স্ক্যানমেশিন।
বাগেরহাট সদর হাসপাতাল ১০০ থেকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও জনবল সংকটে স্বাস্থ্যসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ৫৮টি পদের বিপরীতে চিকিৎসক আছেন মাত্র ১৮ জন।
মুন্সীগঞ্জ ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল নানা অনিয়মে জর্জরিত। তিনটি অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে দুইটিই নষ্ট হয়ে পড়ে আছে দু-বছর ধরে। সময় মতো চিকিৎসক না পেয়ে দীর্ঘসময় অপেক্ষা করতে হয় রোগীদের। হাসপাতাল থেকে ওষুধ না পাওয়াসহ রয়েছে রোগীদের নানা অভিযোগ।
মাদারীপুর সদর হাসপাতাল আড়াইশ‘ শয্যার। চলছে একশ শয্যার জনবল দিয়ে। ফলে ভোগান্তি পোহাতে হয় সেবাপ্রার্থীদের।
পঞ্চগড় জেলার হাসপাতালগুলোতে জ্বর, ডায়রিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্তদের সংখ্যা বাড়ছে। অথচ চিকিৎসক সঙ্কট ও কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনার কারণে অনেকেই চিকিৎসাসেবা ঠিকমতো পাচ্ছেন না।
নেত্রকোণা সদর হাসপাতালেও প্রতিদিন রোগীর চাপ থাকে বেশি। ফলে দালাল আর ওষুধ বিক্রেতাদের ফাঁদে অনেকটাই অসহায় হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ।