আইসিডিডিআর,বি-র ৬৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বিশ্ব স্বাস্থ্য গবেষণা ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে অগ্রগামী প্রতিষ্ঠান আইসিডিডিআর,বি মহাখালী ক্যাম্পাসে এক বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৬৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে। অনুষ্ঠানে কর্মী, দাতা সংস্থা, গণমাধ্যম প্রতিনিধি এবং শুভাকাঙ্ক্ষীরা অংশগ্রহণ করেন।
আইসিডিডিআর,বি-র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. তাহমিদ আহমেদ বিশ্ব স্বাস্থ্যক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘদিনের অবদান এবং সাম্প্রতিক সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত চতুর্থ একক-ডোজ এইচপিভি ভ্যাকসিন সেকোলিন নিয়ে আইসিডিডিআর,বি-র ভূমিকা উল্লেখ করেন। এই উদ্যোগকে তিনি সার্ভিকাল ক্যান্সার প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করেন।
অনুষ্ঠানের মূল বক্তব্য দেন বেঙ্গল ইনস্টিটিউট ফর আর্কিটেকচার, ল্যান্ডস্কেপস অ্যান্ড সেটেলমেন্টসের ডিরেক্টর জেনারেল ড. কাজী খলিদ আশরাফ। তিনি নগর স্থাপত্য ও জনস্বাস্থ্যের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করেন এবং ঢাকার নগরায়নসহ একটি স্বাস্থ্যকর শহর গঠনে ১১টি কার্যকর প্রস্তাবনা দেন।
গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার ফার্স্ট সেক্রেটারি এডওয়ার্ডস ক্যাব্রেরা আইসিডিডিআর,বি-র অসামান্য অবদানের প্রশংসা করেন।
আনন্দঘন এই উদযাপনকে আরও সমৃদ্ধ করে তোলে এক প্রাণবন্ত ফান ফেয়ার, যেখানে আইসিডিডিআর,বি-র কর্মীরা বিভিন্ন স্টলে পণ্য ও খাবার নিয়ে আসেন। এছাড়াও, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কর্মীরা তাদের সৃজনশীল প্রতিভার বহিঃপ্রকাশ করেন।
আইসিডিডিআর,বি-র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. তাহমিদ আহমেদ বিশ্ব স্বাস্থ্যক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘদিনের অবদান এবং সাম্প্রতিক সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত চতুর্থ একক-ডোজ এইচপিভি ভ্যাকসিন সেকোলিন নিয়ে আইসিডিডিআর,বি-র ভূমিকা উল্লেখ করেন। এই উদ্যোগকে তিনি সার্ভিকাল ক্যান্সার প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করেন।
অনুষ্ঠানের মূল বক্তব্য দেন বেঙ্গল ইনস্টিটিউট ফর আর্কিটেকচার, ল্যান্ডস্কেপস অ্যান্ড সেটেলমেন্টসের ডিরেক্টর জেনারেল ড. কাজী খলিদ আশরাফ। তিনি নগর স্থাপত্য ও জনস্বাস্থ্যের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করেন এবং ঢাকার নগরায়নসহ একটি স্বাস্থ্যকর শহর গঠনে ১১টি কার্যকর প্রস্তাবনা দেন।
গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার ফার্স্ট সেক্রেটারি এডওয়ার্ডস ক্যাব্রেরা আইসিডিডিআর,বি-র অসামান্য অবদানের প্রশংসা করেন।
আনন্দঘন এই উদযাপনকে আরও সমৃদ্ধ করে তোলে এক প্রাণবন্ত ফান ফেয়ার, যেখানে আইসিডিডিআর,বি-র কর্মীরা বিভিন্ন স্টলে পণ্য ও খাবার নিয়ে আসেন। এছাড়াও, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কর্মীরা তাদের সৃজনশীল প্রতিভার বহিঃপ্রকাশ করেন।