ইজতেমায় মুসল্লিদের বিনামূল্যে চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত স্বাস্থ্য বিভাগ

ইজতেমায় মুসল্লিদের বিনামূল্যে চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত স্বাস্থ্য বিভাগ
মুসল্লিদের বিনামূল্যে চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য বিভাগও নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। টঙ্গী আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে অতিরিক্ত শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া ইজতেমা ময়দানের পাশে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও সেবা সংস্থা বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবার জন্য অর্ধশতাধিক ক্যাম্প স্থাপন করেছে।
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে আগামী শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা। এবারের ইজতেমা হযরত ওলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে শুরায়ি নেজামের অধীনে দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রথম পর্ব ৩১ জানুয়ারি, ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। বিরতিহীনভাবে দ্বিতীয় পর্ব ৩, ৪ ও ৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এবারের ইজতেমায় অংশগ্রহণের জন্য পুরো ৬৪টি জেলাকে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। কোন জেলা কোন পর্বে অংশগ্রহণ করবে তা এরইমধ্যে জেলাওয়ারি মুরুব্বিদের জানানো হয়েছে।
অপরদিকে মাওলানা সা’দ অনুসারীদের ইজতেমা আগামী ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) নুর মোহাম্মদ নাসিরুদ্দিন। তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্তের আলোকেই সা’দ অনুসারীরা ওই সময়ে ইজতেমায় যোগ দেবেন।
মুসল্লিদের পারাপারের জন্য তুরাগ নদের ওপর সেনাবাহিনী ৫টি এবং বিআইডব্লিউটিএ একটি অস্থায়ী পল্টুন ব্রিজ নির্মাণ করেছে। ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের সুবিধার্থে এবারো গাজীপুর জেলা প্রশাসন, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, ফায়ার সার্ভিস, জেলা সিভিল সার্জন, সিটি করপোরেশন, ডেসকো, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সমন্বয় করে ইজতেমা ময়দানের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এছাড়া ইজতেমায় অংশগ্রহণকারী মুসল্লিদের ওজু, গোসলের জন্য সুপেয় খাবারের পানি সরবরাহ, রান্নার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করে দেয়া হয়েছে।
মুসল্লিদের বিনামূল্যে চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য বিভাগও নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। টঙ্গী আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে অতিরিক্ত শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া ইজতেমা ময়দানের পাশে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও সেবা সংস্থা বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবার জন্য অর্ধশতাধিক ক্যাম্প স্থাপন করেছে।
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে আগামী শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা। এবারের ইজতেমা হযরত ওলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে শুরায়ি নেজামের অধীনে দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রথম পর্ব ৩১ জানুয়ারি, ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। বিরতিহীনভাবে দ্বিতীয় পর্ব ৩, ৪ ও ৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এবারের ইজতেমায় অংশগ্রহণের জন্য পুরো ৬৪টি জেলাকে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। কোন জেলা কোন পর্বে অংশগ্রহণ করবে তা এরইমধ্যে জেলাওয়ারি মুরুব্বিদের জানানো হয়েছে।
অপরদিকে মাওলানা সা’দ অনুসারীদের ইজতেমা আগামী ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) নুর মোহাম্মদ নাসিরুদ্দিন। তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্তের আলোকেই সা’দ অনুসারীরা ওই সময়ে ইজতেমায় যোগ দেবেন।
মুসল্লিদের পারাপারের জন্য তুরাগ নদের ওপর সেনাবাহিনী ৫টি এবং বিআইডব্লিউটিএ একটি অস্থায়ী পল্টুন ব্রিজ নির্মাণ করেছে। ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের সুবিধার্থে এবারো গাজীপুর জেলা প্রশাসন, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, ফায়ার সার্ভিস, জেলা সিভিল সার্জন, সিটি করপোরেশন, ডেসকো, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সমন্বয় করে ইজতেমা ময়দানের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এছাড়া ইজতেমায় অংশগ্রহণকারী মুসল্লিদের ওজু, গোসলের জন্য সুপেয় খাবারের পানি সরবরাহ, রান্নার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করে দেয়া হয়েছে।