৪১ ওয়ার্ডে এইচপিভি টিকা দেবে চসিক
কিশোরী ও মাতৃমৃত্যু হার কমানোর লক্ষ্যে ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণির ছাত্রী এবং ১০-১৪ বছরের কিশোরীদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে মাসব্যাপী এইচপিভি প্রথম ডোজের টিকা কার্যক্রম বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) শুরু হচ্ছে।
নগরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণির ছাত্রীদের ১০দিনব্যাপী এই টিকা দেওয়া হবে।
পরে ৪১টি ওয়ার্ডে স্থায়ী ও অস্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রে ৮ দিন ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী বিদ্যালয় বহির্ভূত কিশোরীদের টিকা দেওয়া হবে। জরায়ু মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকার একটি ডোজই যথেষ্ট।
এই টিকা বিশ্বব্যাপী পরীক্ষিত নিরাপদ ও কার্যকর। এ বছর সরকারি উদ্যোগে বিনামূল্যে এই টিকা দেওয়া হবে।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) জেনারেল হাসপাতালে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় জামালখানের ডা.খাস্তগীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ ইমাম হোসেন রানা, সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. তপন কুমার চক্রবর্তী, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কো-অর্ডিনেটর ডা. মো. সরওয়ার আলম, ইউনিসেফ কনসালটেন্ট ডা. প্রসূন রায় প্রমুখ।
বক্তারা রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, ক্লাব সংগঠন ও মসজিদের ইমাম এবং মন্দিরের পুরোহিতদের এইচপিভি টিকার গুরুত্ব তুলে ধরার আহ্বান জানান।
নগরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণির ছাত্রীদের ১০দিনব্যাপী এই টিকা দেওয়া হবে।
পরে ৪১টি ওয়ার্ডে স্থায়ী ও অস্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রে ৮ দিন ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী বিদ্যালয় বহির্ভূত কিশোরীদের টিকা দেওয়া হবে। জরায়ু মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকার একটি ডোজই যথেষ্ট।
এই টিকা বিশ্বব্যাপী পরীক্ষিত নিরাপদ ও কার্যকর। এ বছর সরকারি উদ্যোগে বিনামূল্যে এই টিকা দেওয়া হবে।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) জেনারেল হাসপাতালে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় জামালখানের ডা.খাস্তগীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ ইমাম হোসেন রানা, সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. তপন কুমার চক্রবর্তী, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কো-অর্ডিনেটর ডা. মো. সরওয়ার আলম, ইউনিসেফ কনসালটেন্ট ডা. প্রসূন রায় প্রমুখ।
বক্তারা রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, ক্লাব সংগঠন ও মসজিদের ইমাম এবং মন্দিরের পুরোহিতদের এইচপিভি টিকার গুরুত্ব তুলে ধরার আহ্বান জানান।