লক্ষ্মীপুরে দেড় মাসে সাপে কামড় দেওয়া ২০০ জনের চিকিৎসা
জীবন বাঁচাতে কে না চায়। জীবন বাঁচাতে মানুষ যেমনটি চায় তেমন প্রাণিজগত পাশাপাশি সাপও চায় তারা বাঁচতে। গ্রামের পর গ্রাম মাইলের পর মাইল প্লাবিত হওয়ায় জঙ্গল থেকে লোকালয়ে বসত করে আশ্রয় নেয় সাপ। ফলে এই ভয়াবহ বন্যায় সাপের প্রকোপ বেড়ে চলেছে এতে বাড়িঘরে ও পানিতে হাঁটাচলার সময় গত দেড় মাসে জেলার বিভিন্ন স্থানে অন্তত ২০০ জনকে সাপে কামড় দিয়েছে।
এসব সাপের কামড়ে আহত রোগীদের লক্ষ্মীপুর জেলা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সিভিল সার্জন ডা. আহাম্মদ কবীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীপুর সদর, রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় বন্যায় বিস্তীর্ণ এলাকা পানিবন্দি। এতে গর্তে থাকা সাপগুলো লোকালয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এখনো বন্যার পানি একেবারে না কমায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে এসব উপজেলাবাসী। এরইমধ্যে বিভিন্ন এলাকায় অনেকে সাপের কামড়ের শিকার হয়েছেন। জেলা সদর হাসপাতালে ১২৮ জন রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। বাকীরা অন্যান্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছে। এর মধ্যে রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৭ জন, রামগঞ্জে ২৯ জন, কমলনগর ২৬ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
জেলা সদর হাসপাতালে সরেজমিন দেখা যায়, সাপের কামড়ে রোগীর জন্য নির্দিষ্ট একটা ওয়ার্ড খোলা হয়েছে। সেখানে তারা শিখেছে নিচ্ছেন প্রয়োজনে ইনজেকশন ব্যবহার করছেন। সাপে কাটা রোগীদের জন্য আলাদা তিনজন দায়িত্ব পালন করছেন।
ভুক্তভোগীরা বলছেন বাড়ি ঘরের চারপাশে পানি থাকাই ঘরে উঠানো পানি আছে। প্রয়োজনের ঘরে ঢোকার পর দেখা যায় প্রচুর পরিমাণ সাপের উপদ্রব।
গত বৃহস্পতিবার রাতে সদরের চররুহিতা এলাকায় বাড়ি যাওয়ার পথে আহসান হাবিব তুহিন নামে এক যুবককে সাপে কাটে।
তুহিন জানান, রাতে তিনি বাড়ি যাচ্ছিলেন। বাড়ির সামনে পানি জমে থাকায় অন্ধকারে হঠাৎ তাকে সাপে কাটে। পরে তিনি সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। এখন তিনি সুস্থ আছেন।
লক্ষ্মীপুর জেলা সিভিল সার্জন আহাম্মদ কবীর বলেন, বন্যা পরিস্থিতির কারণে সাপের উপদ্রব বেড়েছে। এ ধরনের রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত ইনজেকশন রয়েছে। এখনো পর্যন্ত যাদেরকে সাপে কেটেছে সবাই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। অনেকে ইনজেকশন দেওয়ার পরপরই বাড়ি ফিরেছেন। আবার কয়েকজনকে ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রেখে বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এসব সাপের কামড়ে আহত রোগীদের লক্ষ্মীপুর জেলা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সিভিল সার্জন ডা. আহাম্মদ কবীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীপুর সদর, রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় বন্যায় বিস্তীর্ণ এলাকা পানিবন্দি। এতে গর্তে থাকা সাপগুলো লোকালয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এখনো বন্যার পানি একেবারে না কমায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে এসব উপজেলাবাসী। এরইমধ্যে বিভিন্ন এলাকায় অনেকে সাপের কামড়ের শিকার হয়েছেন। জেলা সদর হাসপাতালে ১২৮ জন রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। বাকীরা অন্যান্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছে। এর মধ্যে রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৭ জন, রামগঞ্জে ২৯ জন, কমলনগর ২৬ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
জেলা সদর হাসপাতালে সরেজমিন দেখা যায়, সাপের কামড়ে রোগীর জন্য নির্দিষ্ট একটা ওয়ার্ড খোলা হয়েছে। সেখানে তারা শিখেছে নিচ্ছেন প্রয়োজনে ইনজেকশন ব্যবহার করছেন। সাপে কাটা রোগীদের জন্য আলাদা তিনজন দায়িত্ব পালন করছেন।
ভুক্তভোগীরা বলছেন বাড়ি ঘরের চারপাশে পানি থাকাই ঘরে উঠানো পানি আছে। প্রয়োজনের ঘরে ঢোকার পর দেখা যায় প্রচুর পরিমাণ সাপের উপদ্রব।
গত বৃহস্পতিবার রাতে সদরের চররুহিতা এলাকায় বাড়ি যাওয়ার পথে আহসান হাবিব তুহিন নামে এক যুবককে সাপে কাটে।
তুহিন জানান, রাতে তিনি বাড়ি যাচ্ছিলেন। বাড়ির সামনে পানি জমে থাকায় অন্ধকারে হঠাৎ তাকে সাপে কাটে। পরে তিনি সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। এখন তিনি সুস্থ আছেন।
লক্ষ্মীপুর জেলা সিভিল সার্জন আহাম্মদ কবীর বলেন, বন্যা পরিস্থিতির কারণে সাপের উপদ্রব বেড়েছে। এ ধরনের রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত ইনজেকশন রয়েছে। এখনো পর্যন্ত যাদেরকে সাপে কেটেছে সবাই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। অনেকে ইনজেকশন দেওয়ার পরপরই বাড়ি ফিরেছেন। আবার কয়েকজনকে ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রেখে বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।