চিকিৎসা নিয়ে দুশ্চিন্তায় গুলিবিদ্ধ মাসুদ
প্রাণে বেঁচে গেলেও ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত অনেকেই আগের চেয়েও দুঃসহ জীবনযাপন করছেন। চিকিৎসার পেছনে সহায়-সম্বল বিক্রি ও ধার দেনার সমস্ত টাকাই খরচ হয়ে গেছে। আহত অনেকেই শারীরিক ও মানসিক কারণে কাজে ফিরে যেতে পারেননি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা সরকার পতনের এক দফা দাবিতে গত ৫ আগস্ট ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ মাসুদ মিয়াকে (৩০) নিয়ে উদ্বিগ্ন তার পরিবার। চিকিৎসা, সুস্থ হওয়া ও তার কাজে ফেরা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসা করাতে না পেরে বাড়িতে যন্ত্রণা নিয়ে কাতরাচ্ছেন তিনি।
ভুক্তভোগী মাসুদ মিয়া গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর (ফকিরপাড়া) গ্রামের কৃষক সাহেব মিয়া ও মোরশেদা বেগম দম্পতির ছেলে। গত ৫ আগস্ট তিনি গাজীপুরে গুলিবিদ্ধ হন।
রামনগর ফকিরপাড়া গ্রামে মাসুদ মিয়ার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, তিনি বিছানায় কাতরাচ্ছিলেন। পাশে হতাশা আর উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা নিয়ে বসে আছেন মা-বাবা। সন্তান সুস্থ হতে পারবে কি না, এ নিয়ে চিন্তিত তারা। স্ত্রী ও দুই কন্যার চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরছিল।
সেদিন গুলিবিদ্ধ হওয়ার বর্ণনা দিতে গিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলেন মাসুদ মিয়া। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রক্তস্নাত বিজয়ের কোনো আনন্দ তাকে স্পর্শ করতে পারেনি। অসংখ্য মানুষের গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুর দৃশ্যগুলো চোখে ভেসে উঠলেই শিউরে উঠছেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা সরকার পতনের এক দফা দাবিতে গত ৫ আগস্ট ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ মাসুদ মিয়াকে (৩০) নিয়ে উদ্বিগ্ন তার পরিবার। চিকিৎসা, সুস্থ হওয়া ও তার কাজে ফেরা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসা করাতে না পেরে বাড়িতে যন্ত্রণা নিয়ে কাতরাচ্ছেন তিনি।
ভুক্তভোগী মাসুদ মিয়া গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর (ফকিরপাড়া) গ্রামের কৃষক সাহেব মিয়া ও মোরশেদা বেগম দম্পতির ছেলে। গত ৫ আগস্ট তিনি গাজীপুরে গুলিবিদ্ধ হন।
রামনগর ফকিরপাড়া গ্রামে মাসুদ মিয়ার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, তিনি বিছানায় কাতরাচ্ছিলেন। পাশে হতাশা আর উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা নিয়ে বসে আছেন মা-বাবা। সন্তান সুস্থ হতে পারবে কি না, এ নিয়ে চিন্তিত তারা। স্ত্রী ও দুই কন্যার চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরছিল।
সেদিন গুলিবিদ্ধ হওয়ার বর্ণনা দিতে গিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলেন মাসুদ মিয়া। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রক্তস্নাত বিজয়ের কোনো আনন্দ তাকে স্পর্শ করতে পারেনি। অসংখ্য মানুষের গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুর দৃশ্যগুলো চোখে ভেসে উঠলেই শিউরে উঠছেন তিনি।