জ্বর-মাথাব্যথাসহ যেসব লক্ষণ দেখলে দ্রুত ডেঙ্গু পরীক্ষা করবেন
দিনের পর দিন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে দেশজুড়ে। ডেঙ্গু জ্বর একটি ভাইরাল সংক্রমণ, যা সংক্রমিত মশার কামড়ের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় জ্বর হলে তা ডেঙ্গুর লক্ষণ কি না তা বুঝতে প্রথমেই রক্ত পরীক্ষা করতে হবে।
রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই সাধারণত কেউ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত কি না তা শনাক্ত করা হয়। তবে যেসব লক্ষণ দেখলে ডেঙ্গু পরীক্ষা করবেন, তা হয়তো অনেকেরই জানা নেই।
তো চলুন আজ আমরা জেনে নিই সেই লক্ষণগুলো-
(১) ২-৭ দিনের জ্বর
(২) সঙ্গে মাথার যন্ত্রণা
(৩) গায়ে, হাতে-পায়ে ব্যথা
(৪) দুর্বলতা
(৫) শরীরে লালচে ফুসকুড়ি
(৬) চোখের পেছনের ব্যথা ও যন্ত্রণা
(৭) শরীরের কোনো অংশে রক্তক্ষরণ ইত্যাদি।
উপরের লক্ষণগুলো দেখলে দেরি না করে দ্রুত ডেঙ্গু পরীক্ষা করানো জরুরি। একই সঙ্গে যদি কারো জ্বরের পাশাপাশি শরীরের কোনো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে তাকেও অবিলম্বে ডেঙ্গু টেস্ট করতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, ২ দিনের বেশি উচ্চমাত্রায় জ্বর থাকলে ও উপরের অন্যান্য উপসর্গ না থাকলেও ডেঙ্গু পরীক্ষা করতে হব। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোন ক্ষেত্রে কোন পরীক্ষা করবেন-
জ্বরের প্রথম ৫ দিনের মধ্যে এনএস-১ এলাইজা ও জ্বর যদি ৫ দিনের বেশি থাকে, তাহলে আইজিএম এলাইজা। আর যদি রোগীর জ্বর আসার অন্য কোনো নিশ্চিত কারণ না থাকে, তাহলে সব জ্বরের রোগীকেই ম্যালেরিয়া টেস্ট করাতে হবে।
যেখানে ল্যাব টেকনিশিয়ান আছেন, সেখানে মাইক্রোস্কপি পরীক্ষা করাতে হবে। আর যদি ল্যাব টেকনিশিয়ান না থাকেন সেক্ষেত্রে র্যাপিড ডায়গনস্টিক কিট ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া রোগীর প্লেটলেট কাউন্ট ১০ হাজারের নীচে গেলে তাকে যত দ্রুত সম্ভব প্লাটিলেট দিতে হবে।
রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই সাধারণত কেউ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত কি না তা শনাক্ত করা হয়। তবে যেসব লক্ষণ দেখলে ডেঙ্গু পরীক্ষা করবেন, তা হয়তো অনেকেরই জানা নেই।
তো চলুন আজ আমরা জেনে নিই সেই লক্ষণগুলো-
(১) ২-৭ দিনের জ্বর
(২) সঙ্গে মাথার যন্ত্রণা
(৩) গায়ে, হাতে-পায়ে ব্যথা
(৪) দুর্বলতা
(৫) শরীরে লালচে ফুসকুড়ি
(৬) চোখের পেছনের ব্যথা ও যন্ত্রণা
(৭) শরীরের কোনো অংশে রক্তক্ষরণ ইত্যাদি।
উপরের লক্ষণগুলো দেখলে দেরি না করে দ্রুত ডেঙ্গু পরীক্ষা করানো জরুরি। একই সঙ্গে যদি কারো জ্বরের পাশাপাশি শরীরের কোনো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে তাকেও অবিলম্বে ডেঙ্গু টেস্ট করতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, ২ দিনের বেশি উচ্চমাত্রায় জ্বর থাকলে ও উপরের অন্যান্য উপসর্গ না থাকলেও ডেঙ্গু পরীক্ষা করতে হব। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোন ক্ষেত্রে কোন পরীক্ষা করবেন-
জ্বরের প্রথম ৫ দিনের মধ্যে এনএস-১ এলাইজা ও জ্বর যদি ৫ দিনের বেশি থাকে, তাহলে আইজিএম এলাইজা। আর যদি রোগীর জ্বর আসার অন্য কোনো নিশ্চিত কারণ না থাকে, তাহলে সব জ্বরের রোগীকেই ম্যালেরিয়া টেস্ট করাতে হবে।
যেখানে ল্যাব টেকনিশিয়ান আছেন, সেখানে মাইক্রোস্কপি পরীক্ষা করাতে হবে। আর যদি ল্যাব টেকনিশিয়ান না থাকেন সেক্ষেত্রে র্যাপিড ডায়গনস্টিক কিট ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া রোগীর প্লেটলেট কাউন্ট ১০ হাজারের নীচে গেলে তাকে যত দ্রুত সম্ভব প্লাটিলেট দিতে হবে।