‘আমরা নারী’ ও ঢাবির উদ্যোগে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
‘আমরা নারী’ এবং ‘আমরা নারী রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলের অডিটোরিয়ামে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি সঞ্চালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পালি এন্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজে অধ্যয়নরত জান্নাতুল ইসলাম ননীমা, (দ্বিতীয় বর্ষ, তৃতীয় সেমিস্টার)। আয়োজকদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন আইটি কনসালটেন্ট মো. সামিউল ইসলাম হিরণ, শহীদুল্লাহ স্বপন (উপদেষ্টা এস এম বাহার, ট্রেনিং ডিরেক্টর এবং আমরা নারী) ও আমরা নারী রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান সমন্বয়কারী এম এম জাহিদুর রহমান (বিপ্লব)।
সেমিনারে বিশেষজ্ঞগণ স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি, প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্তকরণ এবং প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নিয়ে উপস্থিতদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। বিশ্বব্যাপী অক্টোবর মাস স্তন ক্যান্সার সচেতনতা মাস হিসেবে পালিত হয়। এই উপলক্ষ্যে, ‘আমরা নারী’ ও ‘আমরা নারী রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’ অক্টোবর এবং নভেম্বর জুড়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করে চলছে। তাদের লক্ষ্য নারীদের প্রাথমিক স্তরে স্তন ক্যান্সার শনাক্তকরণে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। রোগটি নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণা দূর করা এবং সঠিক তথ্য প্রচার করা। তরুণ প্রজন্ম ও কর্মজীবীদের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রসার ঘটানো।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রাথমিক পর্যায়ে রোগটি নিয়ে আমাদের নারীরা অবহেলা করেন। সঠিক জ্ঞান ও সচেতনতার অভাবে এই রোগের চিকিৎসা নিতে ও দেরি হয় অনেক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি বছর ২০ হাজারেরও বেশি নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন, যার মধ্যে প্রায় ৭,৫০০ জনের মৃত্যু ঘটে।
স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ : স্তনে বা বগলে কোনো চাকা বা গোটার উপস্থিতি স্তনের চামড়া কুঁচকে যাওয়া বা অস্বাভাবিক ক্ষত পরিলক্ষিত হওয়া। স্তনের আকার পরিবর্তন ও অস্বাভাবিক রস বের হওয়া ।
পরামর্শ : ২০ বছর বয়স থেকে প্রতি মাসে একবার নিজে নিজে স্তন পরীক্ষা করা। ৪০ বছর বয়সের পর বছরে একবার ম্যামোগ্রাম করা। এই ম্যামোগ্রাম এর মাধ্যমে একদম প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার শনাক্তকরণ সম্ভব ।
সেমিনারে বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আমরা নারী’ ও ‘আমরা নারী রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান সমন্বয়ক এম এম জাহিদুর রহমান বিপ্লব। এই আয়োজন ও সেমিনারের সচেতনতা কার্যক্রম সফল করতে মিডিয়ার অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। বিপ্লব বলেন, আমাদের এই সেমিনারগুলোর মাধ্যমে তরুণ সমাজের মধ্যে সচেতনতার বীজ বপন হবে এবং একটি স্বাস্থ্য সচেতন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
সেমিনারে রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্তন ক্যান্সার চিকিৎসায় অভিজ্ঞ ডা. উম্মে হুমায়রা কানেতা, সার্জিক্যাল অনকোলজিতে এমএস (ফেজ বি) রেসিডেন্ট, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (NICRH)। অনুষ্ঠানটিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলের প্রভোস্ট ড. মাহবুবা সুলতানা এবং শফিউদ্দিন আহমেদ, প্রক্টর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রমুখ। এছাড়া সেমিনারটিতে স্ন্যাকস পার্টনার হিসাবে ছিল ‘ইম্প্রেশন’।
সেমিনারে বিশেষজ্ঞগণ স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি, প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্তকরণ এবং প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নিয়ে উপস্থিতদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। বিশ্বব্যাপী অক্টোবর মাস স্তন ক্যান্সার সচেতনতা মাস হিসেবে পালিত হয়। এই উপলক্ষ্যে, ‘আমরা নারী’ ও ‘আমরা নারী রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’ অক্টোবর এবং নভেম্বর জুড়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করে চলছে। তাদের লক্ষ্য নারীদের প্রাথমিক স্তরে স্তন ক্যান্সার শনাক্তকরণে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। রোগটি নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণা দূর করা এবং সঠিক তথ্য প্রচার করা। তরুণ প্রজন্ম ও কর্মজীবীদের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রসার ঘটানো।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রাথমিক পর্যায়ে রোগটি নিয়ে আমাদের নারীরা অবহেলা করেন। সঠিক জ্ঞান ও সচেতনতার অভাবে এই রোগের চিকিৎসা নিতে ও দেরি হয় অনেক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি বছর ২০ হাজারেরও বেশি নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন, যার মধ্যে প্রায় ৭,৫০০ জনের মৃত্যু ঘটে।
স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ : স্তনে বা বগলে কোনো চাকা বা গোটার উপস্থিতি স্তনের চামড়া কুঁচকে যাওয়া বা অস্বাভাবিক ক্ষত পরিলক্ষিত হওয়া। স্তনের আকার পরিবর্তন ও অস্বাভাবিক রস বের হওয়া ।
পরামর্শ : ২০ বছর বয়স থেকে প্রতি মাসে একবার নিজে নিজে স্তন পরীক্ষা করা। ৪০ বছর বয়সের পর বছরে একবার ম্যামোগ্রাম করা। এই ম্যামোগ্রাম এর মাধ্যমে একদম প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার শনাক্তকরণ সম্ভব ।
সেমিনারে বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আমরা নারী’ ও ‘আমরা নারী রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান সমন্বয়ক এম এম জাহিদুর রহমান বিপ্লব। এই আয়োজন ও সেমিনারের সচেতনতা কার্যক্রম সফল করতে মিডিয়ার অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। বিপ্লব বলেন, আমাদের এই সেমিনারগুলোর মাধ্যমে তরুণ সমাজের মধ্যে সচেতনতার বীজ বপন হবে এবং একটি স্বাস্থ্য সচেতন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
সেমিনারে রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্তন ক্যান্সার চিকিৎসায় অভিজ্ঞ ডা. উম্মে হুমায়রা কানেতা, সার্জিক্যাল অনকোলজিতে এমএস (ফেজ বি) রেসিডেন্ট, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (NICRH)। অনুষ্ঠানটিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলের প্রভোস্ট ড. মাহবুবা সুলতানা এবং শফিউদ্দিন আহমেদ, প্রক্টর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রমুখ। এছাড়া সেমিনারটিতে স্ন্যাকস পার্টনার হিসাবে ছিল ‘ইম্প্রেশন’।