আহতদের চিকিৎসায় ডেনমার্কের সহায়তা চান ড. ইউনূস
ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে তৎকালীন স্বৈরাচারী সরকারের বুলেটের আঘাতে গুরুতর আহতদের চিকিৎসায় ডেনমার্কের সহযোগিতা চেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
রোববার (সেপ্টেম্বর ২২) প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তার তেজগাঁওয়ের কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ডেনিশ রাষ্ট্রদূত খ্রিস্টিয়ান ব্রিক্স মোলার সৌজন্য সাক্ষাতে এলে তিনি এ সহায়তা চান।
পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায়।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্বগ্রহণ করায় শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানান ডেনিশ রাষ্ট্রদূত।
একই সঙ্গে রাষ্ট্রদূত ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মিটি ফ্রেডেরিকসেনের অভিনন্দন পত্র প্রধান উপদেষ্টার হাতে তুলে দেন।
ছাত্র-জনতার বিপ্লবে প্রাণে বেঁচে যাওয়াদের সহায়তা এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডায় প্রধান ক্ষেত্রগুলোতে সহায়তায় আগ্রহ প্রকাশ করেন রাষ্ট্রদূত।
ডেনমার্কের শিপিং এবং পোর্ট জায়ান্ট মারস্ক/এপিএম টার্মিনালের ৪০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ, অফশোর উইন্ড এনার্জি প্রকল্পে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ এবং ঢাকার সায়েদাবাদ ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের জন্য ৩০০ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নসহ বিভিন্ন বড় বড় প্রকল্প ডেনমার্ক অব্যহত রাখবে বলে জানান ডেনিশ রাষ্ট্রদূত।
শ্রম সংস্কার এবং ম্যানগ্রোভ গবেষণায় ডেনমার্কের সহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন দুটিই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শীর্ষ কয়েকটি অগ্রাধিকারের মধ্যে রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য শ্রম সংস্কার প্রয়োজন। অন্য দিকে বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ম্যানগ্রোভ বন জরুরি।
আইএলও কনভেনশন বাস্তবায়নসহ শ্রম সংস্কার তার অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের প্রধান ক্ষেত্রগুলোর একটি উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, এটি শ্রমিক এবং উৎপাদনকারী উভয়ের জন্যই অপরিহার্য ছিল।
অন্তর্বর্তী সরকারের শ্রম সংস্কার উদ্যোগকে সমর্থন করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এই গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে ডেনমার্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ম্যানগ্রোভ বিষয়ে ডেনিশ-বাংলাদেশ যৌথ গবেষণায় আগ্রহ প্রকাশ করে বলেন, জনগণের উচিত ম্যানগ্রোভ বনে বিনিয়োগ করা। এটি দেশকে ঝড় থেকে রক্ষা করে।
রোববার (সেপ্টেম্বর ২২) প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তার তেজগাঁওয়ের কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ডেনিশ রাষ্ট্রদূত খ্রিস্টিয়ান ব্রিক্স মোলার সৌজন্য সাক্ষাতে এলে তিনি এ সহায়তা চান।
পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায়।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্বগ্রহণ করায় শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানান ডেনিশ রাষ্ট্রদূত।
একই সঙ্গে রাষ্ট্রদূত ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মিটি ফ্রেডেরিকসেনের অভিনন্দন পত্র প্রধান উপদেষ্টার হাতে তুলে দেন।
ছাত্র-জনতার বিপ্লবে প্রাণে বেঁচে যাওয়াদের সহায়তা এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডায় প্রধান ক্ষেত্রগুলোতে সহায়তায় আগ্রহ প্রকাশ করেন রাষ্ট্রদূত।
ডেনমার্কের শিপিং এবং পোর্ট জায়ান্ট মারস্ক/এপিএম টার্মিনালের ৪০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ, অফশোর উইন্ড এনার্জি প্রকল্পে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ এবং ঢাকার সায়েদাবাদ ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের জন্য ৩০০ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নসহ বিভিন্ন বড় বড় প্রকল্প ডেনমার্ক অব্যহত রাখবে বলে জানান ডেনিশ রাষ্ট্রদূত।
শ্রম সংস্কার এবং ম্যানগ্রোভ গবেষণায় ডেনমার্কের সহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন দুটিই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শীর্ষ কয়েকটি অগ্রাধিকারের মধ্যে রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য শ্রম সংস্কার প্রয়োজন। অন্য দিকে বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ম্যানগ্রোভ বন জরুরি।
আইএলও কনভেনশন বাস্তবায়নসহ শ্রম সংস্কার তার অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের প্রধান ক্ষেত্রগুলোর একটি উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, এটি শ্রমিক এবং উৎপাদনকারী উভয়ের জন্যই অপরিহার্য ছিল।
অন্তর্বর্তী সরকারের শ্রম সংস্কার উদ্যোগকে সমর্থন করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এই গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে ডেনমার্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ম্যানগ্রোভ বিষয়ে ডেনিশ-বাংলাদেশ যৌথ গবেষণায় আগ্রহ প্রকাশ করে বলেন, জনগণের উচিত ম্যানগ্রোভ বনে বিনিয়োগ করা। এটি দেশকে ঝড় থেকে রক্ষা করে।